পুলিশের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ নিয়ে আন্দোলনে সিপিএম , থানায় বিক্ষোভ

12th October 2020 8:16 pm বাঁকুড়া
পুলিশের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ অভিযোগ নিয়ে আন্দোলনে সিপিএম , থানায় বিক্ষোভ


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  পুলিশের বিরুদ্ধে এক গুচ্ছ অভিযোগ তুলে দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে বেলিয়াতোড় থানায় ডেপুটেশন দিতে গিয়ে পুলিশী বাধার মুখে পড়লেন বাঁকুড়ার বড়জোড়ার সিপিএম বিধায়ক সুজিত চক্রবর্ত্তী। থানার মূল গেটের সামনে তাঁকে আটকে দেওয়ার চেষ্টা করলো বিশাল এক পুলিশ কর্মীরা। এই ঘটনার জেরে ধাক্কাধাক্কির পরিস্থিতি তৈরী হয়। যদিও পরে পুলিশী বাধা অতিক্রম করেই থানায় ঢুকে দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিককে ডেপুটেশন দেন 'নাছোড়' এই সিপিএম এই বিধায়ক।  প্রসঙ্গত, সোমবার সাধারণ মানুষের উপর পুলিশী হায়রানি সহ বেশ কিছু অভিযোগ তুলে বেলিয়াতোড় থানায় ডেপুটেশন দেওয়ার কর্মসূচী নেয় সিপিএম। এদিন দলের বেলিয়াতোড় এরিয়া কমিটির ডাকে এক বিশাল মিছিল এলাকা পরিক্রমণ শেষে থানার সামনে উপস্থিত হয়। আর সেখানেই থানায় ঢুকে স্থানীয় বিধায়ক ডেপুটেশন জমা দিতে গেলে পুলিশী বাধার মুখে পড়তে হয় তাকে। এদিনের এই ডেপুটেশন কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন সিপিএম কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অমিয় পাত্র, ডিওয়াইএফআই-র সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভয় মুখার্জী, দলের বাঁকুড়া জেলা কমিটির সদস্য সুজয় চৌধুরী, বিধায়ক সুজিত চক্রবর্ত্তী প্রমুখ।





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।